ব্রেকিং নিউজ
রাসুল (সা.) দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির জন্য যে দোয়া পড়তেন বিদায়ী শ্রেষ্ট শিক্ষিকা লিপিকা দস্তিদারের অবসরে যাওয়ায় বিদায় সংবর্ধনা ও সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান ছেলে পর এবার কন্যা সন্তানের মা হলেন পরীমনি পাইকগাছা শাখার বাস মালিক সমিতি'র আহবায়ক কমিটি গঠন ঢাকায় মেট্রো স্টেশনের টয়লেট ব্যবহারে গুনতে হবে টাকা দাকোপ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, পুরুষ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৮ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
×

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৬/২/২০২৪, ১০:২৮:৩৫ AM

কিছুতেই কমছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ , দাম কমছে আলু

গত কয়েক মাস ধরেই খুলনার বাজারে আলু ও পেঁয়াজের ছিল চড়া। সেই আলুর ব্যাপক দর পতন হলেও পেঁয়াজের দাম কমছে না কিছুতেই। কমে যাওয়ার পরিবর্তে পেঁয়াজের দাম ক্রমাগত ঊর্ধ্বমুখী। এরমধ্যে হঠাৎ করেই যেন দাম বেড়েছে সবজির। সেই সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে মাছও। সব মিলিয়ে খুলনার বাজার এখন কিছুটা উত্তাল। রবিবা (১১ ফেব্রুয়ারি) খুলনার ২-৩টি বাজার ঘুরে পাওয়া গেছে এমন তথ্য।

গত কয়েক মাস ধরেই খুলনার বাজারে আলু ও পেঁয়াজের ছিল চড়া। সেই আলুর ব্যাপক দর পতন হলেও পেঁয়াজের দাম কমছে না কিছুতেই। কমে যাওয়ার পরিবর্তে পেঁয়াজের দাম ক্রমাগত ঊর্ধ্বমুখী। এরমধ্যে হঠাৎ করেই যেন দাম বেড়েছে সবজির। সেই সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে মাছও। সব মিলিয়ে খুলনার বাজার এখন কিছুটা উত্তাল। রবিবা (১১ ফেব্রুয়ারি) খুলনার ২-৩টি বাজার ঘুরে পাওয়া গেছে এমন তথ্য।

নগরীর মিস্ত্রি পাড়া বাজারে একাধিক ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, আজ বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে। এক সপ্তাহ আগে এই পেঁয়াজ ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।ওই বাজারের বিক্রেতা ইব্রাহিম হোসেন জানান, বাজারে এখন যে পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে তা খুব দরাদরি করেই কিনতে হচ্ছে। কিন্তু পেঁয়াজের সরবরাহ আগের মতোই রয়েছে।

নগরীর সোনাডাঙা ট্রাক টার্মিনাল পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানি বন্ধ থাকায় কয়েক মাস ধরে চাষিদের তোলা মুড়িকাটা পেঁয়াজে চাহিদা মেটানো হচ্ছিল। দেশীয় এ পেঁয়াজের সরবরাহও প্রায় শেষ। চাহিদার তুলনায় যোগানে টান পড়ায় আবারও বাজারে তার প্রভাব পড়েছে।এদিকে বাজারে আলুর ব্যাপক দরপতনে স্বস্তি ফিরেছে ক্রেতাদের মাঝে।নগরীর ময়লাপোতা সন্ধ্যা বাজারের ব্যবসায়ী আলিম উদ্দিন বলেন, বাজারে এখন আলুর কোনো ঘাটতি নেই। আলুর আমদানিও বেশ। তাই দামও কমেছে। কয়েক দিনের মধ্যে আরও কমে যাবে বলেও জানান এই ব্যবসায়ী।

তবে খাল-বিল শুকিয়ে যাওয়ায় মাছের আমদানিও কমে গেছে। আর এতে দাম বেড়ে গেছে।নগরীর টুটপাড়া জোড়াকল বাজারের মাছ ব্যবসায়ী নিয়ামত আব্দুর রহিম বলেন, মাছের দাম একটু বেড়েছে। খাল বিলের মাছ কমে যাওয়াই এর মূল কারণ।

এই ব্যবসায়ী বলেন, রুই, কাতলা আর মৃগেল মাছ বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ৩৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ টাকা, দেশি মাগুর ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কৈ মাছ ৬০০ টাকা, পারশে ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা, টেংরা মাছ ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা, ইলিশ মাছ ৮০০ থেকে ১৫০০ টাকা, শোল মাছ ৫০০-৬০০ টাকা ও ভেটকি মাছ ৬০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।তিনি আরও বলেন, বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে ফুরিয়ে যাচ্ছে চিংড়ি মাছ। ৬০০ টাকার কমে এই মাছ এখন কেনাও সম্ভব হচ্ছে না।